১। র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব নিয়মিত জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারীসহ অবৈধ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে। গোয়েন্দা নজরদারী ও আভিযানিক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে র্যাব ইতিমধ্যেই জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে।
২। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ দুপুরে র্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার পল্টন এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে ১। লক্ষীপুর জেলার, লক্ষীপুর সদর থানার মামলা নং-৬০,তারিখ-২৬/১২/২০১১, ধারা- দঃবিঃ ৪০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা, ২। লক্ষীপুর জেলার, লক্ষীপুর সদর থানার মামলা নং-৬২,তারিখ-২৬/১২/২০১১, ধারা- দঃবিঃ ৪০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা, ৩। লক্ষীপুর জেলার, লক্ষীপুর সদর থানার মামলা নং-০১, তারিখ-০২/০২/২০১০, ধারা- দঃবিঃ ৪০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা, ৪। লক্ষীপুর জেলার সিআর মামলা নং-৯১৪/১৩ (সদর), ধারা- দঃবিঃ ৪০৬/৪২০ ও ৫। কুমিল্লা জেলার সিআর মামলা নং-১৩৭৪/২২ (সদর), ধারা- এনআই এক্ট- ১৩৮; উপরোক্ত মামলায় ৪৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত এবং ৪৫ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা অর্থদÐে দÐিত একযুগ ধরে পলাতক আসামী আব্দুল লতিফ ভূইয়া (৫৫), পিতা-মৃত আঃ লতিফ ভূইয়া, সাং-ধামতী, থানা-দেবিদ্বার, জেলা-কুমিল্লা’কে গ্রেফতার করে।
৩। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, গ্রেফতারকৃত আসামী উল্লেখিত মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী বলে স্বীকার করেছে। সে মামলা রুজুর পর হতে রাজধানীর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে ছিল বলে জানা যায়।
৪। গ্রেফতারকৃত আসামীকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।