চাদপুর জেলার মোঃ রাসেল গত ২ বছর যাবত প্রেম করেন ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জের মডেল টাউনের এক মেয়ের সংগে । মোঃ রাসেল এইচ এস সির গন্ডি না পেরুতে পারলে ও প্রেম করেন মাস্টার্স পাশ মেয়ের সহিত । মেয়েটি অনাথ মামাদের বাসায় থেকে লেখা পড়া শেষ করে টিউশনি করে চলেন । আর মোঃ রাসেল পল্ট্রি ফিডের ব্যবসা করেন বলে জানান । তবে মোঃ রাসের তার প্রেমিকার নিকট হতে পকেট খরচ হিসাবে প্রায়ই টুক টাকা টাকা চেয়ে নিতেন । গভীর প্রেমের সম্পর্কে জরিয়ে পরেন উভয়ে। প্রেমিকার ল্যাপটপ মোঃ নেন এরপর ল্যাপটপে থাকা প্রেমিকার গোপনীয় ডকুমেন্স নেট দুনিয়ায় ছেড়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ৫০,০০০/- টাকার দাবী করেন । এমতাবস্থায় মেয়েটি যখন আর সামাল দিতে পারছিলেন না তার প্রেমিককে তখন তার মামাদের নিকট ঘটনা টি খুলে বলেন । তার মামারা মেয়েটির মাধ্যমে টাকা নিতে আসার জন্য বলেন । প্রেমিক রাসের টাকা নিতে হাজির হত মেয়েটির আশ্রয় স্থল তার মামাদের বাসায় কেরানীগঞ্জ মডেল টাউনে । মামারা রাসেরে অভিভাবকদের হাজির করতে বলেন এবং অর্থ বিহীন সম্যসার সুরহা করতে বলেন । রাসেল রাজি না হওয়ার তাকে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় সোপর্দ করা হয় । প্রাথমিক ভাবে জিজ্ঞাসা করলে রাসেল বলেন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে আমার অন্য একটি মেয়ের সঙ্গে ঝামেলা আছে তার সমাধান করার জন্য টাকা চেয়েছি । এর পর পুলিশ তার অভিভাককে হাজির করতে বলেন এবং তাকে আটক করেন । আটক করার সময় তার মানিব্যাগ তল্লাাসি করে পাওয়া যায় মোঃ রাসেল , ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার , নামে একটি ভূয়া আইডি কার্ড পাওয়া যায় । উচ্চ মাধ্যমিকের গন্ডি না পেরুতে পারলেও নিজেই ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার এর ভূয়া কাড বানিয়ে পকেটে নিয়ে ঘুরে বেড়ান । কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন সে আর ও কোন অপরাধের সহিত জড়িত আছে কিনা ।