
মানুষের লজ্জা না থাকেলে যাহয় নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা থানার আওতাভুক্ত পঞ্চবটি হরিহর পাড়া এলাকায় বিশিষ্ট মাদক ব্যবসায়ী কতিপয় সাংবাদিক পরিচয় দানকারী চোর রনি দাসের ইয়াবা,হেরোইন,ফেনসিডিল,গাজা,সহ বিভিন্ন ধরনের মাদকের জমজমাট ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বহুত বছর যাবত প্রশাসনের চোখে ফাঁকি দিয়ে।টোকাই ছেচ্চর চোর রনি কয়েক বছর পলাতক থেকে অবশেষে পূর্বের মতোই করে যাচ্ছে সর্ব মাদকের ব্যবসা মাদকের মোটা অংকের চালান সহ এই ভুয়া সাংবাদিক চোর রনিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হোন এস আই সাফি মিয়া। চোর রনির মা ঘন্টায় ঘন্টায় বহুত তদবির করার পরেও থানা থেকে ছাড়েনি চোর বাটপার টোকাই রনিকে। সোজা পাঠিয়ে দিয়েছেন কোর্টে পরে জেল হাজতে। কয়েকমাস কারাবন্দী থাকার পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে কয়েকদিন চুপচাপ থেকে অবশেষে আবারও বেপরোয়া হয়ে পূর্ণরূপে পূর্বের মতো মাদক ব্যবসার নাশকতার কর্মকাণ্ড চালু করেন চোর রনি। এই কুলাংঙ্গার চোর রনি বিশিষ্ট মাদক ব্যবসায়ী ভয়াবহ সেবনকারী নষ্ট সন্তান কতিপয় সাংবাদিক নিজেকে নিজেই সাংবাদিক ও বিএনপির জাসাসের অঘোষিত নেতা পরিচয় দিয়ে চলাফেরা করেন চাড়াল রনি দাসে। ফতুল্লা পঞ্চবটি মাসদাইর ও সিটি শ্মশানঘাটে মাদক সাপ্লাই দেয় বহুত আগের থেকেই তা নারায়ণগঞ্জের সকলেরই জানা অজানার কেউ বাকি নাই। মাদক ব্যবসায়ী ছেচরা টোকাই চোর রনি দাসের মাদক সহ বিভিন্ন ছেচরামির অপকর্মের কারণেই পত্রিকার অনলাইন পোর্টালে ফেসবুকে ধারাবাহিক ভাবে সংবাদ প্রকাশ হয় শুরু হয়েছিলো হৈচৈ আনন্দের বণ্য এলাকা সহ শহর জুড়ে । মাদক ব্যবসা জমজমাট সুবিধা রাখার সরবরাহ করার জন্যে সেলসম্যানদের গণমাধ্যমের কার্ড বানিয়ে দিয়ে নতুন কৌশলে মাদক ব্যবসা শুরু করেন ফতুল্ল পঞ্চবটি হরিহর পাড়ায় এলাকার পুলিশের চোখে ফাঁকি দেওয়ার জন্যে।চোর রনির মাদক ব্যবসার জন্যে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে এলাকাবাসীরা। চোর রণির মাদক শুধু পঞ্চবটিতে ব্যবসা করেনা কয়েকটি এলাকা জুড়ে চালিয়ে যাচ্ছে পশ্চিম মাসদাইর ও সিটি শ্মশানঘাটও মাদক সাপ্লাই দেয় এবং শ্মশান কমিটির আহবায়ক অসিত বরন বিশ্বাসকে দিয়েও পরিচালনা করেন মাদক ব্যবসা টাকার লোভে কোথায় গিয়া পৌছাইছে অসিত বরন বিশ্বাসে ছি ছি করছে মানুষজনেরা। সারা জেলায় তাঁদের মাদক বেচাকেনার কারণেই নষ্ট হচ্ছে যুব সমাজ। এই যুব সমাজটাকে ধ্বংস করে দিলো এই চাঁড়াল মাদক ব্যবসাইরা। পঞ্চবটি হরিহর পাড়ায় লোকজনেরা বলেন চোর রনি সিন্ডিকেটের লোকজনেরা মা’বাবার অবাদ্ধ সন্তান মানেনা কোনো ধর্মের কাহিনী । চোর রনি নিজের সার্থের জন্যে জন্মদাতা মা-বাবার গায়েও হাত তুলে,চোরের কথাবার্তার চলাফেরার এমন ভাব দেখায় সে যেনো জাতিসংঘের জাতীয় সাংবাদিক,সত্যিকার অর্থে চোর একজন মাকাল ফল। এই নোংরা চোরে মাদক সেবন করে থাকেন ২৪ ঘন্টাই নেশাগ্রস্থ হয়ে টাল অবস্থায় স্ত্রীকে পিটায় এলোপাথারীভাব আহত করে ফেলে রাখে ঘরে। বেশী ভেরা উঠলে ঘরের জিনিসপত্রও ভাংচুর করে থাকে মা কিছু বলতোনা বললে কঠিন আকারে মারধর করতো মা’কে এই কুলাঙ্গার সন্তান চোর হবে কে জানতো । কিছুদিন আগে বিদুৎ অফিসের তার চোরি করতে গেলে ধরে আচ্ছা মতোন পিটিয়ে আহত করে তারখাম্বার সাথে বেঁধে রাখেন অভিভাবক বিহীন টকাইকে জনগনেরা। এই লোফার চোরে পঞ্চবটি চলন্ত ট্রাকে ছিনতাই করতে গেলে ট্রাক থেকে পড়ে প্রচন্ড ব্যাথা পায় হাতে পা’য়ে বহুদিন অসুস্থ থাকায় শান্তিতে ছিলো পঞ্চবটির মানুষজনেরা। তার এসকল কর্মকান্ডে এলাকার ও এলাকার বাহিরের মানুষজনেরা অশান্তিতে থাকতে হয়।তাই সকল মানুষেরা শান্তি কামনায় প্রশাসনের সর্ব দফতরের এবং মাদক অধিদপ্তরের সহযোগিতা কামনা করছেন এলাকাবাসীরা।